দেশ ২three টি জেলাকে AIDS ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে সরকার AIDS / STD প্রোগ্রাম। এ কারণে ২three জেলায় ইতিমধ্যে ২3 টি হাসপাতাল এডস পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
রবিবার (18 নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের AIDS / এসটিডি কর্মসূচী আয়োজিত এক অ্যাডভোকেসী সভায় এই তথ্য জানানো হয়েছে। মহাখালীতে অধিদপ্তরের পুরাতন ভবন five ম তলায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলো হল-বরিশাল, পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, দিনাজপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজার।
অ্যাডভোকেসী সভায় বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর টিবি-ল্যাপটপি ও এডস / এসটিডি কর্মসূচি লাইন পরিচালক অধ্যাপক ড। মো। শামিউল ইসলাম, পরিচালক ডা। মো। আমিনুল ইসলাম, কর্মসূচির সিনিয়র ম্যানেজার আক্তারুজ্জামান মণ্ডল, স্বাস্থ্য প্রতিবেদক ফোরামের সভাপতি তৌফিক মারুফ প্রমুখ।
এ সময় অধ্যাপক ডা। মো। শামিয়ুল ইসলাম বলেন, এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী 2030 মধ্যে দেশ থেকে AIDS নির্মূল করতে হবে। তবে AIDS নির্মূল মানে বার্ষিক AIDS সংক্রামক সংখ্যা 300 জন নিচে আনা। সর্বশেষ ২017 সালে সারা দেশে 865 জন রোগীর সনাক্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, এক সময় ধারণা ছিল AIDS মানে নিশ্চিত মৃত্যু। তবে বর্তমানে এডস মানে নিয়ম মেনে চলতে স্বাভাবিক জীবন যাপন সম্ভব।
অ্যাডভোকেসী সভায় জানা গেছে, বাংলাদেশ 1989 সালে প্রথম এইডস রোগী সনাক্ত হয়। ইউএনএইডসস অনুযায়ী বর্তমানে দেশে সম্ভাব্য রোগীর সংখ্যা প্রায় 13 হাজার। ইতিমধ্যে যারা রোগীদের সনাক্ত করা হয়েছে 31 শতাংশ মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা অভিবাসী শ্রমিক।
এ পর্যন্ত মোট AIDS রোগী চিহ্নিত 5 হাজার 586 জন এবং nine২four জন মারা গেছে। চিহ্নিত রোগীদের পেছনে প্রতি মাসে ওষুধ বাবদ সরকারের ব্যয় 7 থেকে 14 হাজার টাকা